Pivot Point Calculation
The calculation for a pivot point is shown below:
Pivot point (PP) = (High + Low + Close) / 3
Support and resistance levels are then calculated off the pivot point like so:
First level support and resistance:
First resistance (R1) = (2 x PP) – Low
First support (S1) = (2 x PP) – High
Second level of support and resistance:
Second resistance (R2) = PP + (High – Low)
Second support (S2) = PP – (High – Low)
Third level of support and resistance:
Third resistance (R3) = High + 2(PP – Low)
Third support (S3) = Low – 2(High – PP)
সাপোর্ট এবং রেজিস্টেন্স পিভট পয়েন্ট সূত্র প্রয়োগ করে ।
অতীতের তথ্য বিশ্লেষণ করে ভ্যবিষ্যতের সাপোর্ট এবং রেজিস্টেন্স বের করতে হয় পিভট পয়েন্ট সূত্র প্রয়োগ করে ।
উদাহারণের মধ্যে বিষয় টি ব্যাখ্যা করা যাক ,
এক দিনের সম্ভাব্য সাপোর্ট এবং রেজিস্টেন্স কোথায় কোথায় আছে বের করব । মনে করি আজ
বুধ বার ,সকাল ৫ টা বাজে আমি বিশ্লেষণ করব সম্ভাব্য সাপোর্ট এবং রেজিস্টেন্স । বুধ বার এর আগের দিনের থেকে তথ্য সংগ্রহ করব অর্থাৎ মঙ্গল বার দিনের ৩ টি তথ্য
যোগ করব । ( সবোর্চ্চ দাম + সর্বনিম্ন দাম + ক্লোজিং প্রাইজ ) যোগ করব । যোগফল কে ৩ দিয়ে ভাগ করব ।
ভাগ করার পরে যে সংখ্যা টি পাওয়া যাবে তাকে পিভট পয়েন্ট বলে । সূত্র প্রয়োগ করে তিনটি
সাপোর্ট এবং রেজিস্টেন্স বের করা যাবে, ।
করণী ,
সবোর্চ্চ দাম
সর্বনিম্ন দাম
ক্লোজিং প্রাইজ
কাগজে লিখতে হবে ,
তার পরে যোগ এবং ভাগ করে
পিভট পয়েন্ট মান বের করতে হবে ।
পিভট পয়েন্ট মানের সাথে সূত্র প্রয়োগ করে গুণ, যোগ, বিয়োগ, ভাগের, কাজ করতে হবে ।
নিম্নে ছবিতে সূত্র উল্লেখ আছে , সঠিক মান বসিয়ে সহজে সাপোর্ট এবং রেজিস্টেন্স বের করতে হবে ।
পিভট পয়েন্ট এর সুবিধা হলো ,
সাপোর্ট এবং রেজিস্টেন্স বলে দিবে বাজার নিছে গেলে কোথায় কোথায় যেতে পারে এবং
বাজার উপরে গেলে কোথায় কোথায় যেতে পারে ।
ঘন্টা , দিন , সাপ্তাহিক , মাসিক, সাপোর্ট এবং রেজিস্টেন্স বের করতে পারবেন । যে টাইফ্রেম নির্বাচন কররে তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করবেন সেই সময়ের সাপোর্ট এবং রেজিস্টেন্স বের করতে পারবেন ।