Discipline

 

ট্রেডিং শুরুর আগে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে ….

(1)  দিন  + সাপ্তাহিক+ মাসিক >  পিভট পয়েন্ট ,  সাপোর্ট ১, ২, ৩ এবং রেসিস্টেন্স ১, ২, ৩  জানতে হবে । 

(2) ট্রেন্ড সনাক্তকরণ :-

📊 ট্রেন্ডের ৩টি প্রধান প্রকার:

1️⃣ আপট্রেন্ড (Uptrend)

👉 অর্থ: যখন কোন মূল্যের (যেমন: স্টক, ফরেক্স, ক্রিপ্টো) ধারা ক্রমান্বয়ে বাড়ছে।
👉 বৈশিষ্ট্য:

  • ধারাবাহিকভাবে উচ্চতর উচ্চ (Higher Highs) এবং উচ্চতর নিম্ন (Higher Lows) তৈরি করে।

  • এটি বুলিশ (Bullish) মার্কেটের ইঙ্গিত দেয়।

2️⃣ ডাউনট্রেন্ড (Downtrend)

👉 অর্থ: যখন মূল্যের ধারা ধারাবাহিকভাবে কমে যাচ্ছে।
👉 বৈশিষ্ট্য:

  • ধারাবাহিকভাবে নিম্নতর নিম্ন (Lower Lows) এবং নিম্নতর উচ্চ (Lower Highs) তৈরি করে।

  • এটি বিয়ারিশ (Bearish) মার্কেট নির্দেশ করে।

3️⃣ সাইডওয়ে ট্রেন্ড (Sideways Trend) / রেঞ্জ বাউন্ড

👉 অর্থ: যখন মূল্য খুব একটা বাড়ছে না বা কমছে না, বরং একটা নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে ওঠানামা করছে।
👉 বৈশিষ্ট্য:

  • মূল্য ওঠে-নামে কিন্তু কোনও স্পষ্ট দিক নির্দেশ করে না।

  • সাধারণত মার্কেট স্থির বা অনিশ্চিত থাকে।

 

(3) ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন সনাক্ত করতে হবে । 

(4) চার্ট প্যাটার্ন সনাক্ত করতে হবে । 

(5) আজ আমি ক্রেতা নাকি বিক্রিতা ?  নিজের অনুভূতি বোঝতে হবে । 

(6) গুরুত্বপূর্ণ নিউজ টাইমে সতর্ক থাকতে হবে । 

(7) প্রাইস অ্যাকশন বোঝতে হবে । 

(8) প্রতি ট্রেডে ঝুঁকি ১% এর কম নিতে হবে । 

(9) স্টপ লস এবং টেক প্রফিট ব্যবহার করুন। 

(10) স্লিপেজ  এড়িয়ে চলুন পেন্ডিং অর্ডার ব্যবহার করে   । 

 

ট্রেডার (Trader) প্রধানত কয়টি ধরণের হয় তা তাদের ট্রেডিং স্টাইল ও সময়সীমার উপর ভিত্তি করে ভাগ করা যায়। নিচে জনপ্রিয় ৪ ধরনের ট্রেডারের ধরন দেওয়া হলো :- নিজের পছন্দমত যেকোন ১টি উপরে দক্ষতা অর্জন চেষ্টা করুণ ।


✅ ১. Scalper (স্ক্যালপার)

  • সময়সীমা: সেকেন্ড থেকে মিনিট
  • লক্ষণ: খুব অল্প সময়ে ছোট প্রফিট করে। দিনে অনেক ট্রেড করে।
  • উদাহরণ: ১ মিনিট বা ৫ মিনিট চার্টে ট্রেড করে।
  • গুন: দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা, দ্রুত মুনাফা।
  • সুবিধা : কম পুজি বার বার ব্যবহার করে বড় ব্যবসা করা সম্ভব ।
  • অসুবিধা : সময় বেশি দেওয়া লাগে ।

✅ ২. Day Trader (ডে ট্রেডার)

  • সময়সীমা: দিনে একাধিক ঘণ্টা, কিন্তু কোনো পজিশন রাতভর ধরে রাখে না।
  • লক্ষণ: প্রতিদিনের প্রাইস মুভমেন্ট ব্যবহার করে লাভ করে।
  • উদাহরণ: সকালের ব্রেকআউট দেখে ট্রেড নেয়, বিকেলের আগে বন্ধ করে।
  • গুন: মার্কেট বিশ্লেষণ, ভালো ডিসিপ্লিন।
  • সুবিধা : USA, Germany স্টক মার্কেট  খোলা থাকা  সময়ের সাথে কাজ করতে হয়
  • অসুবিধা : সময় বেশি দেওয়া লাগে ।

✅ ৩. Swing Trader (সুইং ট্রেডার)

  • সময়সীমা: ২-৫ দিন বা কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত
  • লক্ষণ: ট্রেন্ড ধরার চেষ্টা করে, কয়েক দিনের মুভমেন্টে লাভ চায়।
  • উদাহরণ: নিউজ বা টেকনিক্যাল প্যাটার্ন দেখে পজিশন নেয়।
  • গুন: ধৈর্য ও ভালো টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস।
  • সুবিধা : সময় কম লাগে ।
  • অসুবিধা :  অর্থ বেশি  লাগে ।

✅ ৪. Position Trader (পজিশন ট্রেডার)

  • সময়সীমা: সপ্তাহ থেকে মাস বা বছর
  • লক্ষণ: দীর্ঘমেয়াদে বড় প্রাইস মুভমেন্ট ধরতে চায়।
  • উদাহরণ: ফান্ডামেন্টাল অ্যানালাইসিস করে পজিশন নেয়।
  • গুন: ধৈর্য, ফান্ডামেন্টাল বিশ্লেষণ।
  • সুবিধা : সময় কম লাগে ।
  • অসুবিধা :  অর্থ বেশি  লাগে ।

➕ অন্যান্য বৈচিত্র:

  • News Trader – নিউজ রিলিজের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করে।

  • Copy Trader – অন্যদের ট্রেড কপি করে।

  • Technical/Fundamental Trader – চার্ট অথবা ইকোনমিক ডেটা বিশ্লেষণ করে।

  • Algorithmic Trader (অ্যালগরিদমিক ট্রেডার)

 


 প্রশ্ন এবং উত্তর

১।  দৈনিক কয়টি ট্রেড করব ?

ট্রেডারের ধরনের উপর নির্ভর করে দৈনিক ট্রেড সংখ্যা । অভিজ্ঞ ট্রেডার বাজারে যতবার  ট্রেডের সুযোগ পায় ততবার ট্রেডে নেয়, সুযোগ  পাওয়া  না গেলে সুযোগের অপেক্ষায় করেন। নতুন ট্রেডার জন্য কিছু উদাহারণ দেওয়া হলো :-

উদাহারণ :-

স্ক্যালপারদের জন্য দৈনিক ট্রেড সংখ্যা:

  • নতুন : ১০ থেকে ২০টি ট্রেড ।

  • সাধারণ : ২০–৮০টি ট্রেড ।

  • অভিজ্ঞ স্ক্যালপার: ১০০ – ২০০ ট্রেড ।

ডে ট্রেডার -এর দৈনিক ট্রেড সংখ্যা :

অভিজ্ঞতা দৈনিক ট্রেড সংখ্যা
🔰 নতুন ট্রেডার ১–৩টি ট্রেড
🔁 মাঝারি স্তরের ট্রেডার ৩–৭টি ট্রেড
🔥 অভিজ্ঞ ও ফুল-টাইম ট্রেডার ৫–১০টি ট্রেড (মাঝেমধ্যে ১৫+)

সুইং ট্রেডারের জন্য দৈনিক ট্রেড সংখ্যা:

ট্রেডারের স্তর দৈনিক গড় ট্রেড সংখ্যা
🔰 নতুন ট্রেডার ১–২টি প্রতি ২–৩ দিনে
🧭 অভিজ্ঞ ট্রেডার দৈনিক ০–১টি (সপ্তাহে ৩–৫টি যথেষ্ট)

🔢 পজিশন ট্রেডারের দৈনিক ট্রেড সংখ্যা:

ট্রেডারের স্তর দৈনিক গড় ট্রেড সংখ্যা সাপ্তাহিক গড় ট্রেড সংখ্যা
🔰 নতুন দৈনিক ০ সপ্তাহে ১–২টি
🧭 অভিজ্ঞ দৈনিক ০ মাসে ২–৫টি (বা তার কম)

 

২। ট্রেডিং সময় কেন টাইম ফ্রেম ব্যবহার করব ?

বিভিন্ন ধরনের ট্রেডার ট্রেডিংয়ের জন্য বিভিন্ন টাইম ফ্রেম ব্যবহার করে থাকেন তাদের ট্রেডিং স্টাইল অনুযায়ী। নিচে জনপ্রিয় ট্রেডিং স্টাইল অনুযায়ী ব্যবহৃত টাইমফ্রেম দেওয়া হলো :

🟢 Scalper (স্ক্যালপার):

🕒 টাইমফ্রেম:

  • 1-Minute (M1)

  • 5-Minute (M5)

  • 15-Minute (M15)

 

🔵 Day Trader (ডে ট্রেডার):

🕒 টাইমফ্রেম:

  • 15-Minute (M15)

  • 30-Minute (M30)

  • 1-Hour (H1)

  • 4-Hour (H4) (এনালাইসিসের জন্য)

🟡 Swing Trader (সুইং ট্রেডার):

🕒 টাইমফ্রেম:

  • 4-Hour (H4)

  • Daily (D1)

  • Weekly (W1) (সাপোর্ট-রেজিস্টেন্সের জন্য)

🔴 Position Trader (পজিশন ট্রেডার):

🕒 টাইমফ্রেম:

  • Daily (D1)

  • Weekly (W1)

  • Monthly (MN)

Trading Best  Time

JP225 ( 6:00am to 7am ) 

DE40 ( 1:00pm to 2pm ) 

USA 30 ( 7:30pm to 8:30pm

Currency, Gold, ( London Session + New York Session + News Time )

 

Your Trading Strategy Depends on Time

  • Scalping: Best in high volatility times

  • News trading: Needs accurate time + calendar

  • European Session (London): High volatility

  • U.S. Session (New York): Very high volatility

  • Overlap (London + New York): Most active and best for trading

 

Position sizeing

Example – (1)

0.01  > 0.02 > 0.03 > 0.04> 0.05

Used for:

  • Small accounts

Example – (2)

0.02 > 0.04 > 0.05 > 0.06 > 0.08

Used for:

  • Mid-size accounts

Example – (3)

0.02 > 0.04 > 0.08 > 0.16

Used for:

  • Loss recovery strategies

  • High-risk trading

⚠️ High Risk!: One wrong move can wipe the account
🧠 Avoid for small accounts

Example – (4)

0.05  > 0.10 > 0.15 > 0.20

Used by:

  • Larger accounts

  • Confident swing/intraday traders